এলাকাবাসী জানায়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এ সড়কটি মেরামত করা হলেও কিছু দিনের মধ্যেই এ রাস্তায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটু সমান পানি জমে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের প্রধান ফটক থেকে মাত্র একশ গজ দূরে খানা খন্দের সৃষ্টি হয়ে বৃষ্টির পানি জমে আছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানি জমে এ সড়কের কয়েকটি স্থানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গত পাঁচ মাস আগেও ওয়েস্টার্ন কন্সট্রাকশন এন্ড শিপবিল্ডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্ন মানের ইট সুরকি দিয়ে কাজ সম্পন্ন করেছে বলেও এলাকাবাসী অভিযোগ করেন।
বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক রবিউল ইসলাম বলেন, গত শুক্রবার বাংলাদেশে সফররত ও আইসির ৫০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন ও পানামনগরী পরিদর্শন করতে এসে এ রাস্তার কারণে দুর্ভোগে পড়েন। এ সড়কটির কারণে প্রতিদিন দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের কাছে সোনারগাঁওয়ের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মতিয়ার রহমান বলেন, সড়কটিতে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানি জমে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করি দ্রুত সড়কটি ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ সংস্কার করা হবে।